“দুঃখই জ্ঞান”
জীবনের জন্য জ্ঞান নাকি জ্ঞানার্জনের জন্যই জীবন এ নিয়ে আলোচনা লম্বা করা যায়। তবে এটা তো নিশ্চিত যে, জ্ঞানই শ্রেষ্ঠ, জ্ঞানই সর্বোত্তম। ধর্ম, সংস্কার, প্রথা কিংবা প্রাচীন সভ্যতা, সকল স্তরেই জ্ঞানের গুরুত্ব সবার ওপরে।
জ্ঞানার্জনের জন্য নানা উপায় অবলম্বন করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে জ্ঞানার্জন ও বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞানের পার্থক্য আছে। জীবনে চলার পথে মানুষ যে ছোট ছোট ঘটনা ও পর্যায়ের মধ্য দিয়ে যায়, সেসব পর্যায় বা ঘটনাপ্রবাহ থেকে মানুষ জ্ঞান লাভ করে।
এই জ্ঞানের গভীরতা ও উপলব্ধি হয়তো একেকজনের কাছে একেক রকম। কেউ সুখের অনুভূতিতে জ্ঞান খোঁজেন, কেউ খোঁজে দুঃখে। তবে বিখ্যাত ইংরেজ কবি ও সাহিত্যিক লর্ড বায়রন জ্ঞান খুঁজে পেয়েছেন দুঃখের মাঝে।
তিনি এ নিয়ে করে গেছেন বিখ্যাত উক্তি। তিনি বলেছেন-“দুঃখই জ্ঞান”। ১৭৮৮ সালের ২২ জানুয়ারি ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। রোমান্টিক ধারার এই কবি উসমানী সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধেও অংশ নিয়েছিলেন। তবে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে গ্রীসের মেসলঙ্গিতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তৎকালীন এই তরুণ কবি।