• ঢাকা, বাংলাদেশ
  • রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

মান্না দে

মান্না দে

ফিচার ডেস্ক

প্রবোধ চন্দ্র দে ডাক নাম মান্না দে, ভারতীয় উপমহাদেশের সেরা সংগীত শিল্পী এবং সুরকারদের অন্যতম একজন তিনি। মান্না দে গায়ক হিসেবে ছিলেন আধুনিক বাংলা গানের জগতে সর্বস্তরের শ্রোতাদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় ও সফল সংগীত ব্যক্তিত্ব। বাংলা, হিন্দি, মারাঠি, গুজরাটিসহ প্রায় ২৪টি ভাষায় তিনি ষাট বছরেরও বেশি সময় সংগীত চর্চা করেছিলেন। রবীন্দ্র সঙ্গীতসহ প্রায় ৩৫০০ গান গেয়েছেন মান্না দে।

১৯১৯, ১ মে: ভারতের কোলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন মান্না দে।

১৯৪২: মাত্র ২৩ বছর বয়সে কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র হাত ধরে বোম্বাই (বর্তমানে মুম্বাই) আসেন মান্না দে। সেখানে শুরুতে তিনি কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র অধীনে সহকারী হিসেবে এবং তারপর শচীন দেব বর্মণ (এস.ডি. বর্মণ) এর অধীনে কাজ করেন।

১৯৪৩: ‘তামান্না’ চলচ্চিত্রে গায়ক হিসেবে মান্না দে‘র অভিষেক ঘটে। ঐ সময়ে গানটি ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল।

১৯৫০: 'মশাল' ছবিতে শচীন দেব বর্মণের গীত রচনায় ‘ওপার গগন বিশাল’ নামে একক গান গেয়েছিলেন।

১৯৫৩, ১৮ ডিসেম্বর: কেরালার মেয়ে সুলোচনা কুমারনকে বিয়ে করেন।

১৯৬৯: প্রথমবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মঞ্চে সেরা গায়কের স্বীকৃতি পান মান্না দে।

১৯৭১: ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করে।

১৯৯২: হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে বিদায় জানান মান্না দে, তবে বাংলা ছবি এবং একক সঙ্গীতের কাজ জারি রেখেছিলেন।

২০০৫: ভারত সরকার মান্না দে কে পদ্মবিভূষণ খেতাব প্রদান করে।

২০০৭: দাদাসাহেব ফালকে সম্মাননায় অভিষিক্ত করে।

২০০৮: মান্নাদে'র জীবন নিয়ে ‘জীবনের জলসাঘরে’ নামে একটি তথ্যচিত্র মুক্তি পায়।

২০১১: পশ্চিমবঙ্গ সরকার রাজ্যের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান বঙ্গবিভূষণ প্রদান করে।

২০১৩, ৮ই জুন: ফুসফুসের জটিলতা দেখা দেওয়ায় মান্না দে কে বেঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালের আইসিইউ তে ভর্তি করা হয়।

২০১৩, ২৪শে অক্টোবর: মান্না দে বেঙ্গালুরুতে মৃত্যুবরণ করেন।


তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া, https://bangla.hindustantimes.com/pictures/101-birth-anniversary-of-music-legend-manna-dey-31588319316580.html

এবি/এসজে

১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৩:২১পিএম, ঢাকা-বাংলাদেশ।