• ঢাকা, বাংলাদেশ
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বাহারি ফুলের ক্যাম্পাস ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

বাহারি ফুলের ক্যাম্পাস ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

নিজস্ব প্রতিবেদক

“প্রতিটি ফুল প্রকৃতিতে প্রস্ফুটিত একটি আত্মা”-ফরাসি লেখক জেরার্ড দে নার্ভালের কালজয়ী প্রবাদ। প্রকৃতিপ্রেমীর আত্মাকে প্রশান্তি দেয় ফুল। ফুলকে ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। প্রকৃতি প্রেমী মানুষ মাত্রই ফুলকে ভালোবাসে। প্রিয় জনকে খুশী করা কিংবা বিশেষ কোনো আয়োজনে ফুল যেন থাকাই চায়। ষড়ঋতুর বাংলাদেশে সারা বছরই নানা প্রজাতির ফুল পাওয়া যায়।

গ্রামের শ্যামল প্রকৃতি কিংবা ইট-পাথরের শহর, সবখানেই এখন ফুলের দেখা মেলে। বিশেষ করে শহরের বাসা-বাড়ি, অফিস ও উদ্যানগুলোতে ফুলের সমারোহ চোখে পড়ার মতো। যান্ত্রিক ঢাকা শহরের ব্যস্ত সড়কগুলোর দুই ধারে এখন ফুলের গাছ দেখা যায়। সড়কের পাশেও বাহারি ফুলের সমাহার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যেন ফুলের স্বর্গরাজ্য।

রাজধানীর বুকে তেমনই এক ফুলের স্বর্গরাজ্য ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। বসন্ত আসার বহু বাকি, তবুও ইট পাথরের ক্যাম্পাসে এখন বাহারি ফুলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়েছে। যা শিক্ষার্থাদের হৃদয়ে দারুণ এক আহ্বান জাগিয়েছে।

“ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির” স্থায়ী ক্যাম্পাসের ফুল বাগানে রয়েছে গোলাপ, রজনীগন্ধা, হাসনাহেনা, ডালিয়া, গাঁদা, শিউলি, দোলনচাঁপা, জবা, জুঁই, টগর, বেলি, রমণ, অপরাজিতা, কাঠগোলাপসহ অসংখ্য প্রজাতির ফুল। এ যেন এক ফুলের স্বর্গরাজ্য!

ক্যাম্পাসের বর্তমান প্রাকৃতিক পরিবেশ শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সকলের মনে দারুণ এক প্রভাব বিস্তার করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বার থেকে শুরু করে ক্যাম্পাসের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বাহারি ফুলের গাছ। গাছে গাছে শোভা পাচ্ছে রঙ বেরঙয়ের ফুল। ফুলের সুবাসে মুখরিত ক্যাম্পাস।

প্রকৃতি প্রেমী ছাত্র-ছাত্রী বলছেন, পড়াশোনার পাশাপাশি ফুলের উপবন তাদের মনকে উজ্জীবিত ও প্রফুল্ল করছে। ফুলে ফুলে সেঁজে থাকা ক্যাম্পাসের প্রতিটি গাছ ও প্রাঙ্গণ যেন এক অন্য রকম অনুভূতি জাগিয়ে তুলেছে।

০৩ অক্টোবর ২০২২, ০৪:৪২পিএম, ঢাকা-বাংলাদেশ।