বাংলাদেশে ভেষজ চিকিৎসার পরিসর দিন দিন সীমিত হয়ে আসছে। কিন্তু একসময় ভেষজ বা ইউনানী চিকিৎসাই ছিল প্রধানতম চিকিৎসা। এখনো অনেকেই ইউনানী চিকিৎসার ওপর ব্যাপকভাবে আস্থাশীল। বিশে^র বিভিন্ন দেশে ইউনানী চিকিৎসা বেশ জনপ্রিয়। ইউনানী চিকিৎসায় মূলত ভেষজ ও প্রাকৃতিক উপাদান সমূহ ব্যবহৃত হয়। তেমনই একটি গুণে মানে ভরা উপাদান ‘যোয়ান’। এটাকে কেউ কেউ ‘জোয়ান তামাক’ ও বলে থাকেন। এটি বেশ জনপ্রিয় একটি মসলা।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আরও একটি নতুন কারণ আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশের একদল বিজ্ঞানী। তারা বলছেন, ক্ষুদ্রান্ত্রের ওপরের অংশে থাকা গুরুত্বপূর্ণ একটি জারক রস কমে গেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এই জারক রস বা এনজাইমের নাম ইন্টেস্টাইনাল অ্যালকেলাইন ফসফেটাস, সংক্ষেপে আইএপি।

দেশে প্রথমবারের মতো সফলভাবে মানুষের দেহে মেকানিক্যাল হার্ট প্রতিস্থাপন সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (২ মার্চ) রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ৪২ বছর বয়সী এক নারীর মেকানিক্যাল হার্ট প্রতিস্থাপন সম্পন্ন করেন প্রখ্যাত হার্ট সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর কবির।

বাঁশ আমাদের বহুল প্রয়োজনীয় একটি উদ্ভিদ। এটি গৃহস্থালির নানা কাজে ব্যবহৃত হয়। কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি নাম ‘বাঁশ’। নানা কাজে বাঁশের ব্যবহার সুপ্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত। সমতল কিংবা পাহাড়, সবখানেই বাঁশের কদর বেশ। তবে সমতলের তুলনায় পাহাড়ে বাঁশের চাহিদা ও কদর উভয়ই বেশি। কারণ, পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর কাছে খাদ্য উপাদান হিসেবে বাঁশ অত্যন্ত জনপ্রিয়।

দেশি প্রজাতির মাছের স্বাদই আলাদা। কই, শিং, মাগুর, টাকি, পুঁটি, পাবদা, টেংরাসহ নানা প্রজাতির মাছ আমাদের দেশে পাওয়া যায়। খালে-বিলে পাওয়া এসব মাছের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা কমেনি আজও। বাণিজ্যিকভিত্তিতে চাষাবাদ শুরু হলেও দেশি জাতের মাছের দাম ও চাহিদা আগের চেয়ে বেশি। বাজারে এখন প্রায় সব প্রজাতির দেশি মাছের হাইব্রিড জাত পাওয়া যায়। তারপরও মানুষ সুযোগ পেলেই দেশি মাছ কিনতে গিয়ে দ্বিতীয়বার ভাবেন না।

মসলা হিসেবে দারুচিনির জুড়ি মেলা ভার। এটি ভেষজগুণেও অনন্য। আয়ুর্বেদ চিকিৎসাশাস্ত্র মতে, দারুচিনি শুধু মসলাই নয়, সর্বরোগের নিরাময়ক। প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ দারুচিনির ঝাঁঝালো স্বাদ রুচিবর্ধক। সুপ্রাচীনকাল থেকে বিশ্বজুড়ে রান্নায় ব্যবহারের জন্য দারুচিনির প্রচলন রয়েছে। দারুচিনিগুড়া ও দারুচিনির তেল আস্ত দারুচিনির চেয়েও বেশি দ্রুত কার্যকারিতা প্রমাণে সক্ষম। দারুচিনির তেল এখন হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। এটি সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে এই তেল শুধু খাওয়া নয়, বাহ্যিক ব্যবহারের জন্যও উপযোগী।

নদীমাতৃক এই দেশে রয়েছে হাজার হাজার জলাশয়। রয়েছে অসংখ্য খাল-বিল। এসব জলাধারে সুপ্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। দেশি জাতের মাছগুলোর মধ্যে রয়েছে, বাইন, কই, শিং, টাকি, পুটি, মায়া, পাবদা, ট্যাংরা, মাগুর, শৈল, খৈলস প্রভৃতি। সব মাছেই রয়েছে পুষ্টি উপাদান।

বাঁশ আমাদের বহুল প্রয়োজনীয় একটি উদ্ভিদ। এটি গৃহস্থালির নানা কাজে ব্যবহৃত হয়। কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি নাম ‘বাঁশ’। নানা কাজে বাঁশের ব্যবহার সুপ্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত। সমতল কিংবা পাহাড়, সবখানেই বাঁশের কদর বেশ। তবে সমতলের তুলনায় পাহাড়ে বাঁশের চাহিদা ও কদর উভয়ই বেশি। কারণ, পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর কাছে খাদ্য উপাদান হিসেবে বাঁশ অত্যন্ত জনপ্রিয়।

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাণীজ আমিষের প্রয়োজনীয়তা অপরিসিম। নানা ধরণের প্রাণীদেহ ও প্রাণীর ডিম ও দুধ থেকে আমরা আমিষ পেয়ে থাকি। আমাদের দেশে গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়াসহ নানা প্রজাতির গৃহপালিত পশুর মাংস খাওয়ার প্রচলন বেশি। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রজাতির গৃহপালিত হাঁস, মুরগি ও কবুতরের মাংস মাংস বেশ জনপ্রিয়।

দুধ একটি আদর্শ খাবার। প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানের সবগুলো উপাদান দুধে পাওয়া যায়। বিশ্বজুড়ে গরু, ছাগল, ভেড়া, উট ও মহিষের দুধ খাওয়ার প্রচলন থাকলেও গরুর দুধের চাহিদা বেশি। তবে ছাগলের দুধের ঔষধি গুণাগুণ বেশি। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ছাগলের দুধের ঔষধি গুণাগুণ বেশি থাকলেও পুষ্টিমানের বিচারে গরু, ছাগল ও মহিষের দুধ প্রায় একই।